Translate

Monday, February 17, 2014

একাদশী ব্রত পালনের উপকারিতা

>1<একাদশী ব্রত পালনের উপকারিতা# >শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু তার লীলাবিলাসের প্রথম থেকেই একাদশীর উপবাসের প্রথা প্রবর্তন করেছিলেন।শ্রীল জীব গোস্বামী তার ভক্তি সন্দর্ভ গ্রন্থে স্কন্দ পুরাণ থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন,যে মানুষ একাদশীর দিন পঞ্চশষ্য আহার করে,সে সেই খাদ্যের সাথে সাথে তার পিতা,মাতা,ভাই,আত্নীয় স্বজন,ব্রাক্ষ্মণ এমনকি গুরু হত্যার পাপও ভক্ষন করে।যদি বৈকুন্ঠলোকেও উন্নীত হয়,তবুও তার অধঃপতন হয়।একাদশীর দিন বিষ্ণুর জন্য সবকিছু রন্ধন করা হয়,এমনকি অন্ন এবং ডালও,কিন্তু শাস্ত্রে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে,সে দিন বিষ্ণুর প্রসাদ পর্যন্ত গ্রহন করা উচিত নয়।যে কোনো রকমের শস্যদানা এমনকি অন্ন-তা যদি বিষ্ণু প্রসাদও হয় তবুও তা গ্রহন করা কঠোর ভাবে নিষেদ করা হয়েছে। **>বিধবা না হলেও শাস্ত্র অনুসারে একাদশীর ব্রত পালন করার প্রথা শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু প্রবর্তন করেছিলেন।[দ্রষ্ঠব্য=শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত"আদিলীল া{15/8-10}।ভক্তি সহকারে একাদশী পালন করলে সকল যজ্ঞ ও সকল প্রকার ব্রতের ফল লাভ হয়।একাদশীর সময় করণীয়>রাত্রী জাগরন,বেশী বেশী করে হরিকথা শ্রবন। এবং যা যা নিষিদ্ধ>পরনিন্দা,পরচর্চা,মিথ্য াকথা,ক্রোধ,দুরাচারী দর্শন একদম নিষিদ্ধ। একাদশীতে ধান,গম,যব,ভূট্রা ও সরিষা জাতীয় যাবতীয় খাদ্য বর্জনীয়।তাই আসুন আমরা আর সংসার জীবের মানুষ আর কিছু না পারি,অন্তত এই একদিন একাদশী ব্রত পালন করার চেষ্ঠা করি। আমাদের উক্ত POST টি ভালো লাগলে সবার সাথে শেয়ার করুন।

No comments:

Post a Comment